ঢাকা ১৯ এপ্রিল, ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম
বাংলাদেশের স্বাস্থ্যখাতের উন্নয়নে যুক্তরাজ্যের সহায়তা চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা মালাইকার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি পাঁচ ট্রলারসহ ২২ জেলেকে ধরে নিয়ে গেল আরাকান আর্মি বাউফলে অবৈধ ট্রলি বন্ধের দাবিতে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ অনুশীলনে যোগ দিলেন বাটলারের বিদ্রোহী ফুটবলাররা সারাদেশে সরকারি ফার্মেসি চালু হচ্ছে: কম দামে ওষুধ পাবে সাধারণ মানুষ বঙ্গোপসাগর থেকে ২১৪ জনকে আটক করেছে বাংলাদেশ নৌবাহিনী বাংলাদেশ বিশ্বের শক্তিশালী ৫০ দেশের তালিকায় আমতলীতে সড়ক দুর্ঘটনায় শিক্ষক নিহত তালতলীতে নয়াদিগন্ত সাংবাদিকসহ ৩ সাংবাদিকের উপর হামলা

আমতলীতে দুর্বৃত্ত্বদের খাদ্যে দেয়া নেশাজাতীয় খাবার খেয়ে ৫ জন অসুস্থ্য।

#

নিজস্ব প্রতিনিধি

২৯ জুন, ২০২৪,  5:20 PM

news image
আমতলীতে দুর্বৃত্ত্বদের খাদ্যে দেয়া নেশাজাতীয় খাবার খেয়ে ৫ জন অসুস্থ্য।

আমতলী উপজেলার টেপুরা গ্রামে দুর্বৃত্ত্বদের খাদ্যে দেয়া নেশাজাতীয় খাবার খেয়ে পাঁচ জন অসুস্থ্য হয়েছে। দ্রুত স্বজনরা তাদের উদ্ধার করে আমতলী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করেছে। ঘটনা ঘটেছে শুক্রবার রাতে। পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শণ করেছে।

জানাগেছে, উপজেলার টেপুরা গ্রামের তুষার প্যাদা মোটর সাইকেল চালিয়ে রাত ৯ টার বাড়ী ফিরে। ঘরে প্রবেশ করতে ঘরে থাকা পরিবারের সকাইকে দরজা খুলতে ডাকাডাকি করে কিন্তু তারা কোন সাড়া শব্দ দিচ্ছে না। পরে তিনি ঘরের দরজা খুলে দেখতে পান পরিবারের ৫ সদস্য সবাই অজ্ঞাণ অবস্থায় পড়ে আছে। তাৎক্ষনিক তাদের উদ্ধার করে আমতলী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করেছে। অসুস্থ্যরা হলেন, পিয়ারা বেগম (৭০), রুবেল (৩০), মৌসুমী (২৫), লিমা (২৬) ও তাসমিম (১০)। এ প্রতিবেদন লেখা বিকেল চারটা পর্যন্ত তাদের জ্ঞাণ ফিরেনি।  খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শণ করেছে। 

তুষার প্যাদা বলেন, রাতের আধারে দুর্বৃত্ত্বরা ঘরের খাবারের সঙ্গে নেশা জাতীয় পদার্থ মিশিয়ে দেয়। ওই খাবার খেয়ে ঘরের সবাই অজ্ঞাণ হয়ে পরেছে। তিনি আরো বলেন, শনিবার সকালে ওই খাবার একটি বিড়াল খেয়েছে। বিড়ালটি অসুস্থ্য হয়ে পরেছে। 

আমতলী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের মেডিকেল অফিসার ডাঃ মনিরুজ্জামান খাঁন বলেন, খাদ্যে নেশাজাতীয় খাবার খেয়ে সবাই অজ্ঞাণ হয়ে পরেছে। তাদের যথাযথ চিকিৎসা দিয়েছি। তারা হাসপাতালে ভর্তি আছেন।

আমতলী থানার ওসি কাজী সাখাওয়াত হোসেন তপু বলেন, খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠিয়েছি। অনুসন্ধান করে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে। 

logo

প্রকাশকঃ মোঃ সাদ্দাম হোসেন