ঢাকা ১৭ এপ্রিল, ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম
বাংলাদেশের স্বাস্থ্যখাতের উন্নয়নে যুক্তরাজ্যের সহায়তা চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা মালাইকার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি পাঁচ ট্রলারসহ ২২ জেলেকে ধরে নিয়ে গেল আরাকান আর্মি বাউফলে অবৈধ ট্রলি বন্ধের দাবিতে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ অনুশীলনে যোগ দিলেন বাটলারের বিদ্রোহী ফুটবলাররা সারাদেশে সরকারি ফার্মেসি চালু হচ্ছে: কম দামে ওষুধ পাবে সাধারণ মানুষ বঙ্গোপসাগর থেকে ২১৪ জনকে আটক করেছে বাংলাদেশ নৌবাহিনী বাংলাদেশ বিশ্বের শক্তিশালী ৫০ দেশের তালিকায় আমতলীতে সড়ক দুর্ঘটনায় শিক্ষক নিহত তালতলীতে নয়াদিগন্ত সাংবাদিকসহ ৩ সাংবাদিকের উপর হামলা

হারভেস্টার মেশিন প্রবেশে বাঁধা,পাকা ধান নিয়ে বিপাকে কৃষক

#

নিজস্ব প্রতিনিধি

১৯ নভেম্বর, ২০২৪,  6:27 PM

news image
হারভেস্টার মেশিন প্রবেশে বাঁধা,পাকা ধান নিয়ে বিপাকে কৃষক

বরগুনার আমতলীতে হারভেস্টার মেশিন প্রবেশে বাঁধা দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে হলদিয়া ইউনিয়নের উত্তর তক্তাবুনিয়া গ্রামের নুরুজ্জামান মোল্লা ও শহিদুল মোল্লার বিরুদ্ধে। এতে পাকা ধান নিয়ে বিপাকে পরেছেন কৃষকরা। ধান মাঠে পেকে ঝড়ে গেলেও মেশিনের অভাবে কৃষকরা ধান কাটতে পারছেন না। দ্রুত নুরুজ্জামান মোল্লা ও শহিদুল মোল্লার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়ার দাবী জানিয়েছেন কৃষকরা।

জানাগেছে, আমতলী উপজেলার হলদিয়া ইউনিয়নের উত্তর তক্তাবুনিয়া গ্রামের বিনা-১৭ ধান চাষ করেছেন কৃষকরা। ওই ধান গত ৮ দিন আগেই কাটার উপযুক্ত হয়েছে। কিন্তু হলদিয়া ইউনিয়নের উত্তর তক্তাবুনিয়া গ্রামের নুরুজ্জামান মোল্লা ও শহিদুল মোল্লা ও তার সহযোগীরা ওই এলাকায় হারভেস্টার মেশিন প্রবেশে বাঁধা দিচ্ছে। কৃষকদের অভিযোগ নুরুজ্জামান মোল্লা ও শহিদুল মোল্লা ও তার সহযোগীরা সিন্ডিকেট করে তাদের হারভেস্টার মেশিন দিয়ে ওই এলাকার ধান কাটবেন। অন্য কোন মেশিন তারা এলাকায় প্রবেশ করতে দিচ্ছে না। এ বিষয়ে গতকাল সোমবার আমতলী থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন স্থানীয় মোহাম্মদ অলিদ মিয়ার স্ত্রী সালমা বেগম। 

কৃষক রাসেল বলেন, ২২ কড়া জমিতে বিনা - ১৭ ধান চাষ করেছি। ধান মাঠে পেকে নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। হারভেস্টার মেশিনের অভাবে কাটতে পারছি না। তিনি আরো বলেন, নুরুজ্জামান মোল্লা ও শহিদুল মোল্লা ধান কাটার মেশিন এলাকায় প্রবেশ করতে দিচ্ছে না।

অলীদ মিয়া বলেন, আমি হারভেস্টার মেশিন দিয়ে ধান কাটতেছিলাম কিন্তু আমাকে নুরুজ্জামান মোল্লা ও শহিদুল মোল্লা ও তার সহযোগীরা ধান কাটতে নিষেধ করেছে। এ বিষয়ে আমার স্ত্রী সালমা বেগম আমতলী থানার লিখিত অভিযোগ দিয়েছে। পুলিশ এসে তদন্ত করে গেছে।

এ বিষয়ে নুরুজ্জামান মোল্লা ও শহিদুল মোল্লা এলাকায় না থাকায় তাদের সাথে যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি। 

আমতলী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ওসি আরিফুর রহমান বলেন, অভিযোগ পেয়েছি। তদন্ত সাপেক্ষে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

logo

প্রকাশকঃ মোঃ সাদ্দাম হোসেন