ঢাকা ২৩ ডিসেম্বর, ২০২৪
সংবাদ শিরোনাম
রাশিয়ার বহুতল ভবনে ৯/১১-র ধাঁচে ড্রোন হামলা! গণঅভ্যুত্থানে শহিদ ও আহতদের প্রথম ধাপের খসড়া তালিকা প্রকাশ নির্বাহী অফিসারের বদলী প্রত্যাহার দাবীতে মানববন্ধন বৈষম্যহীন নতুন গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ গড়ার অঙ্গীকারে মহান বিজয় দিবস উদযাপন শাহরুখ খানকে নিয়ে ‘অস্বস্তিতে’ পাকিস্তানি অভিনেত্রী মাহিরা আত্মহত্যায় প্ররোচনা: জড়িতদের গ্রেপ্তার ও বিচার দাবীতে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ সমাবেশ বাংলাদেশের প্রতি সমর্থন অব্যাহত রাখার প্রতিশ্রুতি জাপানের কিভাবে রাশমিকা মান্দানা সৌন্দর্য্য ধরে রেখেছেন তালতলীতে গনঅধিকার পরিষদের আহবায়ক কমিটি ঘোষনা বরগুনায় কৃষক দলের প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী পালিত

গৃহকর্মীকে হত্যার দায়ে দম্পতির যাবজ্জীবন

#

অনলাইন ডেস্ক

১৪ মে, ২০২৪,  11:41 PM

news image

রাজধানীর মতিঝিলে শিল্পী বেগম নামে ১১ বছর বয়সী গৃহকর্মীকে হত্যার ঘটনায় নজরুল ইসলাম ও তার স্ত্রী রাবেয়া আক্তারকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত।

মঙ্গলবার (১৪ মে) ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৫ এর বিচারক মো. ইকবাল হোসেন এ রায় দেন।

একইসঙ্গে তাদের প্রত্যেককে ২০ হাজার টাকা করে জরিমানা অনাদায়ে তাদের আরও ছয় মাসের কারাদণ্ড দেওয়া হয়।

রায় ঘোষণার সময় আসামিরা আদালতে উপস্থিত ছিলেন। রায় শেষে সাজা পরোয়ানা দিয়ে তাদের কারাগারে পাঠানো হয়।

সংশ্লিষ্ট আদালতের বেঞ্চ সহকারী আরিফুল ইসলাম সাজার বিষয় নিশ্চিত করেন।

মামলার বিবরণ থেকে জানা গেছে, ভিকটিম শিল্পী বেগম উত্তর কমলাপুর কবি জসিম উদ্দিন রোডে মতিঝিল থানাধীন এলাকায় আসামি নজরুল ইসলামের বাসায় গৃহকর্মীর কাজ করত। ২০০৬ সালের ২২ ফেব্রুয়ারি ভিকটিমের মা অজ্ঞাত ফোন কলের মাধ্যমে জানতে পারেন, তার মেয়ে গুরুতর অবস্থায় ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি রয়েছে।

সংবাদ পেয়ে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে মেয়েকে গুরুতর জখম অবস্থায় দেখতে পান। আশপাশের লোকজনের সঙ্গে কথা বলে তিনি জানতে পারেন, আসামিরা ভিকটিমকে ঘরের দরজা আটকিয়ে লোহার রড ও লাঠি দিয়ে মাথায় গুরুতর আঘাত করেন। পরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ঘটনার তিনদিন পর শিল্পী মারা যায়। এ ঘটনায় ভিকটিমের বাবা সিরাজুল ইসলাম মতিঝিল থানায় মামলা দায়ের করেন।

মামলাটি তদন্ত করে একই বছরের ৩০ এপ্রিল আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল করেন মতিঝিল থানার এসআই গাজী মোহাম্মদ ইব্রাহিম। পরের বছরের ২৬ এপ্রিল আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করে বিচার শুরু করার আদেশ দেন আদালত।

মামলাটির বিচার চলাকালে ২২ জন সাক্ষীর মধ্যে ৬ জনের সাক্ষ্য গ্রহণ করেন আদালত।

logo

প্রকাশকঃ মোঃ সাদ্দাম হোসেন