ঢাকা ২৫ আগস্ট, ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম
পটুয়াখালী-কুয়াকাটা মহাসড়কের বাঁকে বাঁকে মৃত‌্যুফাঁদ তালতলীতে সাঁতার ও চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতা বরগুনায় ৫ লক্ষ টাকার অবৈধ সিগারেট উদ্বার, ২ জনের কারাদন্ড ঘনিষ্ঠ দৃশ্যে অস্বস্তিতে পড়েছিলেন বিদ্যা বালান পুরুষরা কেন আগে প্রেমে পড়ে? গবেষণায় মিলল চাঞ্চল্যকর তথ্য ইসলামের দৃষ্টিতে প্রতিবাদ করাও ইবাদত তিন দশক পর ট্যারিফ বাড়ল চট্টগ্রাম বন্দরে, খরচ বাড়বে ব্যবসায়ীদের বন্ধ হয়ে গেল ঢাকা-বরিশালের রাষ্ট্রীয় যাত্রীবাহী বিমান আল-জাজিরার অনুসন্ধান ২০২৪ সালের বিক্ষোভে গুলি চালানোর নির্দেশ দিয়েছিলেন হাসিনা বাংলাদেশের স্বাস্থ্যখাতের উন্নয়নে যুক্তরাজ্যের সহায়তা চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা

ঘূর্ণিঝড় রিমাল, পাথরঘাটায় প্রায় পাঁচ হাজার ঘর বিধ্বস্ত

#

উপজেলা সংবাদদাতা

২৭ মে, ২০২৪,  8:19 PM

news image

পাথরঘাটায় ভয়াবহ তাণ্ডব চালিয়েছে ঘূর্ণিঝড় রিমাল। এতে প্রায় পাঁচ হাজার ঘরবাড়ি বিধ্বস্ত হয়েছে। এর মধ্যে ৩৫৫০টি আংশিক ও ১৩৫০ টি সম্পূর্ণ বিধ্বস্ত হয়েছে। এ ছাড়াও মৌসুমে ফসল ও মাছের ঘেরের ব্যাপকভাবে ক্ষতি হয়েছে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন পাথরঘাটা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ রোকনুজ্জামান খান। এ ছাড়াও জোয়ারের পানিতে প্লাবিত হয়েছে অন্তত ২০টি গ্রাম।

গতকাল রোববার সকাল ১০টা থেকে শুরু হয় রিমালের তাণ্ডব চলে আজ সোমবার বেলা সাড়ে ৪ টা পর্যন্ত। এর আগে গত শনিবার সন্ধ্যার পর থেকে বৃষ্টি শুরু হয়‌ এই এলাকায়। ঘূর্ণিঝড়ের এ তাণ্ডবের সময় পাথরঘাটার বিভিন্ন এলাকায় বেড়িবাঁধ ভেঙে জলোচ্ছ্বাসে তলিয়ে গেছে নিম্নাঞ্চল। উপড়ে ও ভেঙে পড়েছে বহু গাছপালা। বিভিন্ন স্থানে গাছ পড়ে সড়ক যোগাযোগ ব্যবস্থা বিঘ্নিত হওয়ার পাশাপাশি বসত ঘরের ওপর গাছ পড়ে বিধ্বস্ত হয়েছে ঘরবাড়ি।

পাথরঘাটা উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মোস্তফা গোলাম কবির বলেন, ‘সিডরের পর এমন ঘূর্ণিঝড় আর দেখিনি। পাথরঘাটা উপজেলা পরিষদের পক্ষ থেকে ঘূর্ণিঝড় রিমালের প্রভাবে ক্ষতিগ্রস্তদের তালিকা করা হচ্ছে।’

পাথরঘাটা উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা জয়ন্ত কুমার অপু বলেন,  ‘পাথরঘাটায় সাড়ে তিন হাজার পুকুর ও শতাধিক ঘেরের মাছ ভেসে গেছে। এখন পর্যন্ত চূড়ান্ত তালিকা করা সম্ভব হয়নি। তবে ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ আরও বাড়তে পারে।’

পাথরঘাটা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ রোকনুজ্জামান খান বলেন, ‘উপজেলায় ১৫৬টি আশ্রয় কেন্দ্রে ৪০ হাজারের বেশি মানুষ আশ্রয় নিয়েছে। এর মধ্যে অধিকাংশই নিরাপদের তাদের বাড়িতে ফিরে গেছে।’

logo

প্রকাশকঃ মোঃ সাদ্দাম হোসেন